স্কুল ছাত্রী তনিমার প্রথম সেক্স

তনিমা আকাশকে খুব ভালবাসে। সে আকাশের জন্য সব কিছু করতে পারে, নিজের বাপ মাকেও ছাড়তেও পারে। কিন্তু গত কয়েকদিন ধরে সে আকাশের একটি প্রস্তাব নিয়ে খুব টেনশনে আছে। আকাশ তাকে বলেছে ভালবাসার প্রমান নাকি সেক্সে পাওয়া যায়, সে তাকে নিয়ে একটা হোটেলে নিয়ে যেতে যায় সেখানে তাকে প্রচুর ভালবাসতে চায়। আকাশকে না বলায় সে আজ কয়দিন হল দেখা করছে না ফোনও ধরছে না। শেষে তনিমা কি তবে সেক্স হল না তার ভালবাসার মানুষটাকে হারাবে?

আকাশ একটা প্লেবয়। সে দিনে তিনজন বান্ধবীর সাথে প্রেম করে আর মাঝে মাঝে চোদাচুদি করে। এদের মধ্যে তনিমার বয়সই সবচেয়ে কম, মাত্র ১৬ বছর। আকাশ তার আগের তিন বান্ধবীর সাথে চোদাচুদির ভিডিও লুকিয়ে তুলে চড়া দামে বিক্রী করেছে। ওরা এখনও সেই ভিডিওর কথা জানে না। সে এখন তনিমাকেও চুদতে চায় আর তার ভিডিও ধারণ করতে চায়। তনিমা ১৬ বছর হলে কি হবে তার ফিগারটা লম্বা, চওড়া আর খুব সেক্সী। আকাশ জানে তনিমা তার জন্য পাগল, তাই চোদাচুদির প্রস্তাব দেয়ায় ইচ্ছা করে রাগের অভিনয় করে তনিমার ফোন ধরছে না। এদিকে আকাশ ফোন না ধরায় তনিমা বেশ অস্থির হয়ে পড়ল। অবশেষে মনে মনে সে আকাশের সাথে চোদাচুদির জন্য রাজি হল আর এসএমএস করে জানিয়ে দিল। আকাশ এসএমএস পাওয়ার সাথে সাথে তনিমাকে ফোন করে কবে কোথায় দেখা করে তাকে চুদবে তা জানিয়ে দিল।

অবশেষে সেই দিন এল। তনিমা আকাশের কথামত মোহাম্মদপুরের এক হোটেলের সামনে এসে দাড়াল। আকাশ এই হোটেলের একটা নিয়োমত কাষ্টমার। তার রুম সবসময় ভাড়া করা থাকে। হোটেলে ম্যানেজার আর হোটেল বয়রা অনেক টাকা বখশিশ পায়, তাই আকাশ আসলেই তাদের খাতির যত্নের কমতি থাকে না। আকাশ মোটর সাইকেলে এসে হোটেলের ভিতরে পার্ক করল। তারপর বাইরে এসে তনিমাকে নিয়ে হোটেলের ভিতরে ঢুকল। কাউন্টার থেকে চাবিটা নিয়ে সোজা নিজের ভাড়া করা রুমে চলে এল। এই রুমে আগে থেকে একটা ক্যামেরা বিশেষ ‍জায়গায় লুকানো আছে।

রুমে এসে আকাশ তনিমাকে জরিয়ে ধরল। সে তনিমাকে আধোরে আধোরে চুমু খেথে লাগল। তনিমা কোন বাধাই দিল না, কারণ আকাশ তার ভালবাসার মানুষ আর সে তো চুদাচুদির জন্য এই হোটেলে এসেছে। আকাশ চুমু খেতে খেতে হাত দিয়ে তনিমার দুধ টিপতে লাগল। তনিমার আরামে ঠোট কামড়ে ইশ ইশ উফ নফ আহ করে শিতকার দিতে লাগল। আকাশ এবার আস্তে আস্তে তনিমার স্কুলের জামাটা খুলতে শুরু করল। সে একটা একটা করে জামা খুলছে আর একটা করে করে সে জায়গায় চুমু খাচ্ছে। এভাবে আকাশ তনিমাকে পুরো পুরো উলঙ্গ করে দিল। তনিমা লজ্জায় এক হাতে দুধ ঢেকে আরেক হাত দিয়ে গুদ ঢেকে দাড়িয়ে থাকল। আকাশ এবার আস্তে আস্তে নিজের জামা খুলে দিল। সে এগিয়ে এসে তনিমার দুধ আর গুদ থেকে হাত সরিয়ে নিল, আর তনিমার হাত দুটো নিজের কাধে জরিয়ে নিল। সে তনিমার ঠোতে বেশ করে চুমু খেতে লাগল। এসময় আকাশের বাড়াটা আস্তে আস্তে বড় হতে লাগল। তনিমা আকাশের ছোট বাড়াটা ক্ষেপে বড় হয়ে যাওয়ায় বেশ মজা পেল। সে তার আকাশকে জরিয়ে থাকা অবস্থায় এই বড় হয়ে যাওয়া শক্ত বাড়াটার খোচা খাচ্ছিল। তনিমাকে বেশ করে চুমু খাওয়ার পর আকাশ তনিমার দুধ আয়েশ করে টিপতে লাগল। সে তনিমাকে বলল তার (আকাশের) দুধ চুষতে। তনিমা একটু ইতস্তত করে মুক এগিয়ে আকাশের বুকের বোটাটা চুশতে লাগল। এসময় তনিমার দুধ টেপনি খেয়ে কাম বেড়ে গিয়েছিল। সেও কামে কামে আয়েশ করে আকাশের দুধ চুষতে লাগল। আকাশ আরামে আরামে হুমম উমম হুমম করতে লাগল। সে আস্তে আস্তে ঠেলতে ঠেলতে বিছানায় নিয়ে গেল। তনিমাকে সে শুইয়ে দিল। তারপর সে তনিমার পাসার তলায় একটা বালিশ সেট করল। তনিমার গুদটা এতে উচু হয়ে গেল। তনিমা মনে মনে চোদাচুদির জন্য প্রস্তুতি নিল। আকাশ এবার তনিমার পাদুটো টেনে যতদুর সম্ভব ফাঁক করে দিল। সে এবার তার বাড়াটা তনিমার গুদের সামনে সেট করল। তনিমার দিকে তাকিয়ে সে হাসল তারপর গুদের ভিতরে বাড়াটা ঢুকিয়ে দিল। ছোট ছোট ঠাপ দিয়ে সে তনিমার স্বতিত্ব ভেঙ্গে দিল। তনিমার প্রথমবার ব্যাথা পেলেও পরের ঠাপ গুলোয় বেশ মজা পেতে লাগল। তার কাম আস্তে আস্তে চরমে পৌছে গেল। আকাশ আস্তে আস্তে তার ঠাপের জোর বাড়াতে লাগল। সে এবার এত জোরে জোরে ঠাপ দিতে লাগল যে তনিমার মনে হবে তার গুদ ভেঙ্গে যাবে, কিন্তু ও ঠাপের খেলায় তনিমা বেশ আরাম পাচ্ছিল। সে আরামে আরো জোরে আরো জোরে উফ নহহ আহহ উফ এভাবে শিতকার দিতে লাগল। অনেকক্ষন এভাবে চোদাচুদির পর তনিমা গুদের জল ফেলে দিল। আকাশ কিন্তু তখোনো বাড়ার রস ছাড়েনি, সে তনিমাকে চুদেই গেল ঠাপ দিয়েই গেল। তনিমা প্রথমবার জল ছাড়ার পর আকাশের ঠাপ খেতে খেতে আর কামে ঘেমে গেল আর আবার জল ছেড়ে দিল। এবার আকাশ ও জল ছেড়ে দিল। এরপর ওরা দুজন মিলে সেই হোটেলে সারদিন ধরে বিভিন্ন কায়দায় চোদাচুদি করে গেল আর এসব চোদাচুদির ঘটনা সেই ক্যামেরায় রেকর্ড হয়ে গেল। পরবর্তীতে আকাশ সেই ভিডিওটা মেলা টাকায় বেচেছিল। কিন্তু মজার ঘটনা হল তনিমা সেঘটনা কখনিই টের পায়নি। ওরা সেই দিনের মতই মাঝে মাঝে হোটেলে এসে চোদাচুদি করে যেত।

No comments:

Post a Comment